বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
আপনি কে ভাবছেন কোন রকম শারীরিক পরিশ্রম ছাড়াই নিজের ঘরে বসে থেকে অল্প পরিশ্রমের মধ্যে অনেক টাকা ইনকাম করতে চান।তাহলে আপনার চিন্তার কোন কারণ নেই। আজকে আমাদের এই আর্টিকেলে আলোচনায় হচ্ছে ১০ টি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লাস বা ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে অল সেক্টর সে সম্পর্কে বিস্তারিত প্রয়োজনীয় তথ্য আলোচনা করা হবে।
ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর এ বিষয়ে সম্পর্কে এমন কিছু ইউনিকর্ন কার্যকরি তথ্য সম্পর্কে জানাবো। যেগুলোকে কাজে লাগিয়ে আপনি খুব সহজে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং কি আলোচ্য বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটিসে সে বিষয়ে জানতে পারবেন।
পেজ সূচিপত্রঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি
- ডিমান্ডেবল সেক্টর বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর কোনটি
- আউটসোর্সিং এর সুবিধা
- বিরতি ছাড়া কাজ করা যায়
- দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন করে তুলে
- ফ্রিল্যান্সিং এর কোন সেক্টরের ডিমান্ড মার্কেটপ্লে
- ব্যবসার কারণে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়
- কিভাবে প্রোগ্রামিং শুরু করতে পারি
- প্রোগ্রামিং শিখে কি কি করা যায়
- সব ধরনের আয় করা যেতে পারে প্রোগ্রামিং শিখে
- ফ্রিল্যান্সিং এর আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশে অবস্থান কত
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ড ডেবল সেক্টর কোনটি
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর ডিমান্ড অনেক বেশি হওয়ায় সারা বিশ্বের প্রায় বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ রিলায়েন্সিং করে সাবলম্বী হয়ে উঠছে। সময়ের অধিক মানুষ এই পেশার প্রতি ঝুঁকে পড়ছে কারণ এই পেশাটি সম্পূর্ণ মুক্ত ও স্বাধীন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে নিজের ইচ্ছে মতন কাজ করা যায়। সেজন্য আপনাকে জেনে নিতে হবে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি। সে অনুযায়ী দক্ষতা অর্জন করে কাজ করতে হবে তবে আপনি এই সেক্টর থেকে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
আউটসোর্সিং এর সুবিধা
নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মচারী নয় যেহেতু ফ্রিল্যান্সার সেহেতু দেখা যায়। মার্কেট প্লেস এর কাজের অফার এরা অন্য দেশের ফ্রিল্যান্সিং এগুলোর মাধ্যমে কাজগুলো করে থাকে। সে ক্ষেত্রে দেখা যায় ওই কোম্পানিগুলো বিভিন্ন কাজের তথ্য জেনে যায় ফ্রিল্যান্সাররা। ফাঁস হওয়ার আশঙ্কা ও বেশি থাকে।
কোন ব্রতে ছাড়াই কাজ করা যায়
ফ্রিল্যান্সাররা যেকোনো সময় অফিসে না গিয়েই নিজের ঘরে বসে তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ করতে পারে এবং তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী বিরতি নিতে পারে সে ক্ষেত্রে কোন বাধা থাকে না। অন্যদিকে যারা অফিসের কর্মচারী কেবল সরকারি ছুটির দিনে ছুটি দেওয়া হয় সাথে সাথে সশরীরে অফিসে উপস্থিত হয়ে ও কাজ করতে হয়। আর তাদের বেতন ও নির্ধারিত হয়ে থাকে কিন্তু এক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং এর কোন তা বেতন ছাড়াই কাজ করতে পারে এবং অল্প সময়ে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারে আর এই ক্ষেত্রে যে কোম্পানিগুলোর কাছে অফার করে তারা কোনরকম লস বা লোকসান ছাড়াই অনেক প্রফিট করে নিতে পারে।
দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন করে তোলে
একজন ফ্রিল্যান্সার যাকে একটি কোম্পানি নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য সেখানে নিয়ে এসে কাজ করার পাশাপাশি আরেকটি কোম্পানিতে ও একই সাথে কাজ করতে পারে। এভাবে সে ফ্রান্সিং সেক্টরে অনেকগুলো ক্লাইন্ট এর কাজ একসাথে করে দিতে পারে এবং এই কাজগুলো করার জন্য অনেক দক্ষ হয়ে ওঠে স্বাভাবিকভাবে ফ্রিল্যান্সিরা একটু বেশি দক্ষযয় হয় কি কাজ বিভিন্ন ক্লায়েন্টদের জন্য অনেক বার করে থাকে।
দক্ষ ও অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার খুঁজে না পেলে লোকসান হয়
যে কোম্পানিগুলো মার্কেটপ্লেসে অফার করে তারা যদি ভালো মানে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ফি ল্যান্সার ব্যর্থ হয় তাদের অর্ডার কি তো কাজের কোয়ালিটির মান খারাপ হয়ে যায়। অনেক সময় বিভিন্ন কোম্পানি তাদের কাজগুলো করে নেওয়ার জন্য কিছু দক্ষ ও অভিজ্ঞ লেন্সারদেরকে হায়ার করে ফলে চাহিদা অনুযায়ী কাজগুলো ভালোমতো কমপ্লিট করতে না পারলে তাদের জন্য কোম্পানির অনেক বড় লস হয়ে যায়।
আরো পড়ুরনঃব্যবসার কারণে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়
ফ্রিল্যান্সিং পেশাটি মুক্ত ও স্বাধীন হয় ফ্রিল্যান্সাররা বিভিন্ন সমস্যার নির্ধারিত সময়ের কাজ কমপ্লিট করে জমা দিতে পারে না তখন ক্লাইন্ট বা হায়াররা নেগেটিভ রিভিউ দিয়ে থাকে এর ফলে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস এ ফ্রিল্যান্সারদের বা আইডি গুলো রেটিং অনেকটাই কমে যায় তার পরবর্তী সময়ে ওই সকল ফ্রিল্যান্সাররা বড় কোন কাজের অর্ডার পায় না এক্ষেত্রে সঠিক সময়ে কাজগুলো না পাওয়ার কারণে কোম্পানির অনেক লোকশান বা ঘাট তখন সেই সমস্ত কোম্পানিগুলোর ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
অন্যান্য কাজে তুলনায় এখানে ইনকাম অনেক বেশি একটি বিষয় লক্ষ্য করে বোঝা যায় এই কোম্পানিগুলো কাজে অর্ডার এয়ার সে প্ল্যান্সাররা সমস্ত কাজ কমপ্লিট করে জমা দিচ্ছে উভয়েই অধিকাংশ সময় লাভবান হচ্ছে তবে যে কোম্পানিগুলো কাজের অর্ডার করছে বা ফ্রিল্যান্সাররা সে কাজগুলো সম্পন্ন করছে হয় সতর্ক থাকতে হয় তাহলে হাজার অসুবিধা থাকলেও সেগুলো এর কারণে কোন সমস্যা হতে পারে না।
ফ্রিল্যান্সিং এর কোন সেক্টরে ডিমান্ড মার্কেটপ্লেস অনেক বেশি প্রোগ্রামিং
প্রোগ্রামিং হলো কম্পিউটার দিয়ে নির্দিষ্ট কাজ সম্প্রদানের জন্য ধাপে ধাপে নির্দেশ দেওয়া। এর নির্দেশগুলি যাকে প্রোগ্রাম বলা হয় কম্পিউটারকে কি করতে হবে তা ধাপে ধাপে বলে দেয়। প্রোগ্রামিং ভাষা লিখা হয় যা কম্পিউটার বুঝতে পারে এখানে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামিং ভাষা রয়েছে। এবং প্রোগ্রামের ভাষার বিভিন্ন নিজস্ব নিয়ম এবং কাঠামো রয়েছে।
প্রোগ্রামিং শিখে কি কি করা যায়
এক কথায় বলা যায় কম্পিউটার বা ডিজিটাল ডিভাই দিয়ে আপনি আপনার মনের মতো কাজগুলো করিয়ে নিতে পারবেন। ডিজিটাল ডিভাইস কাজ গুলোকে মূলত কর্মক্ষম করে তুলে ধরনের সফটওয়্যার প্রোগ্রামিং শিখে আপনি এমন নানারকম সফটওয়্যার তৈরি করতে পারেন যদি একটু বাস্তব ভাবে চেষ্টা করি তাহলে এভাবে বলতে পারি যে আপনি প্রোগ্রামিং শিখে কি কি করতে পারবেন।
- ওয়েব সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
- মোবাইল এফ ডেভেলপমেন্ট
এই পয়েন্ট ছাড়া ও এমন অনেক বিষয় আছে যেগুলো সাহায্যে বাস্তব জীবনে অনেক সমস্যার সমাধান প্রোগ্রামিং ব্যবহার করে। পেশাগত দিক থেকে প্রোগ্রামিং রোমাঞ্চকর একটা পেশা এবং অবশ্যই একটি অনেক স্মার্টলি একটি পেশা একজন ভালো মানের প্রোগ্রামিং এর সেলারি ও যথেষ্ট পরিমাণের স্মার্ট এবং অ্যামাউন্ট ও বেশি হয়।
সব ধরনের প্রোগ্রামিং শিখে আয় করা যেতে পারে
প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে আয় করার অনেক উপায় আছে এর মধ্যেও বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় লাভ করেছে ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি বায়ারের বিভিন্ন প্রবলেম সলভ করে মোটামুটি ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে নিজে বিভিন্ন ওয়েবসাইট সফটওয়্যার বা মোবাইলে বানিয়ে এসে গুলো বিক্রি করে অর্ধ উপার্জন করতে পারবেন প্রোগ্রামিং ভাষা সবগুলো মোটামুটি একই ধরনের থাকে।
ফ্রিল্যান্সিং এ আয় এর দিক থেকে বাংলাদেশে অবস্থান কত
ফ্রিল্যান্সিংয়ের আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কত। আপনি যদি গুগোল এ সার্চ করেন তাহলে অনেকেই ওয়েবসাইট কিংবা আর্টিকেল দেখবেন যেগুলো কেউ উল্লেখ করেছে ফ্রিল্যান্সিং বিশ্বের দ্বিতীয়তম অষ্টমতম এবং তৃতীয়তম আপনাদের কনফিউশন সৃষ্টি হতে পারে যে আসলে ফ্রিল্যান্সিং বিশ্বের কততম অবস্থানে রয়েছে।
মানুষ গুগোল-এ সার্চ করে ঠিক ইনফর্মেশন পাওয়ার জন্য আর এইচ আপনাদের সঠিক ইনফরমেশনটি দিতে যাচ্ছে এমনি বিশ্বের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিংয়ের দিক থেকে বাংলাদেশ তৃতীয়তম অবস্থানে আছে। আমাদের বাংলাদেশ সরকারি হিসাব করে দেখা যায় যে প্রায় সাড়ে ছয় লাখ ফ্রিল্যান্সার।
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে বায়ার কাকে বলা হয়
ফ্রিল্যান্সিং সেন্টারে মার্কেট প্লেস এর বায়ারদের একথা সহজ ভাষায় বলা গেলে যিনি কোন কাজ দিয়ে থাকেন অনলাইনে মার্কেটপ্লেসে কিংবা লোকাল মার্কেট যদি কেউ কোন কাজ দিয়ে থাকে তাহলে তাদেরকে বলা হয় বায়ার যে পক্ষ কাজ দিয়ে থাকে তাদের পক্ষে লোকজনকে বায়ার বা ক্লাইন্ট বলা হয়।
ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজে চাহিদা সবচেয়ে বেশি
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং জগতে বেশি পরিমাণে মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে চান তবে আপনাকে এই জগত সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আপনার যদি ফ্রিল্যান্সিং জগত সম্পর্কে জানা আপনি মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন এই ব্যাপারে ফ্লাক্সিন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
আপনি যে বিষয়টি সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন বা অভিজ্ঞতা রয়েছে আপনাকেই আইটি নিয়েই ফ্রিল্যান্সিং জগতে কাজ করতে হবে তাতে আপনার সফলতা বৃদ্ধি হবে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং এর সবচাইতে চাহিদা কাজ সম্পর্কে জানতে হবে।
- ভিডিও এডিটিং
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- সোশ্যাল মিডিয়া
- কন্টেন্ট রাইটিং
- এফ ডেভলপার
- ডেটা এন্ট্রি
ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট
সাধারণত ওপরের এই কয়টি কাজে সহ চাহিদার সবচাইতে বেশি গুরুত্ব বহন করে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে এই পায়ে আপনি ওঠা উপার্জন করতে পারবেন তবে দের দেশে মার্কেটপ্লেস সংখ্যা বৃদ্ধি এর সঙ্গে সঙ্গে ক্লায়েন্টদের সংখ্যা ও কাজের পরিমাণ বেড়ে গেছে। আগামী দিনে আমাদের দেশের উদ্যোক্তা হিসাবে অনেকে সফলতা অর্জন করেছে।
আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের সেলার কাকে বলে
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটা। ফ্রিল্যান্সিং হিসেবে অনেক কাজ করে যাচ্ছে এবং আপনি কোন কাজের ওপর আপনার দক্ষতা বিক্রি করে আসচেন। যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করে আসছেন এই আপনি আপনার দক্ষতার নিকটে এমনি বিক্রি করছেন এজন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গণ্য করা হয়ে থাকে আপনাকে যে প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি আপনার দক্ষতা ক্রয় করছেন তাকে ফ্রিল্যান্সিং বায়ার বলা হয়।
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে নারী-পুরুষের অংশগ্রহণের শর্ত করা হার কত
বাংলাদেশে কতজন প্ল্যান স্যার কাজ করছে এর মধ্যে ছেলে ও মেয়ে বেশি আমরা জানতে চাই। বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারের সঙ্গে ১৭ শতাংশ তাহলে মোট ফ্রিল্যান্সার ১০০ জনের মধ্যে ১৭ জন বাংলাদেশী যা তাদের দক্ষতা অনুযায়ী মার্কেট প্লেসে কাজ করে যাচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং জগতে ৫৮ ভাগ নারী হলেও বাংলাদেশ হাইটেক মার্কেটের হিসাব অনুযায়ী নারী লেন্সার সংখ্যা ৯ শতাংশ বাকি আট শতাংশ পুরুষ। কিন্তু পরিবেশ আরো অনুকূল হলেও নারী ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এ ব্যাপারে সরকার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি
২০১৬ থেকে ২০২১ সাল আপওয়ার কাজে তোমাকে তো বৃদ্ধি পাচ্ছে ২০২১ সালে এই জগতে কাজের পরিমাণ ৫০২ মিলিয়ন ইউ এস ডলারের বেশি আয় করেছে। মোট কর্ম শক্তির তিন ভাগের এক ভাগ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ কাজের সঙ্গে সম্পর্কিত।
প্রতিবছর লাঞ্চিং এর সংখ্যা পর্যায়ক্রমে বেড়ে চলেছে। ইন্টারনেটের অগ্রগতির পর থেকে আরও বেশি মানুষ দূর থেকে নিজস্ব শর্তে কাজ করা আগে এর চেয়ে সহজ করে তুলেছে ফ্রান্সিংতে চাহিদা বেশি এবং থেকে শুরু করে শীর্ষস্থানীয় কম্পুরিয়েট কোম্পানিগুলো এখন ফ্রিল্যান্সারের কাছে তাদের দক্ষতা খোঁজার জন্য পৌছাতে প্ল্যানজিং জগতে এর ভবিষ্যৎ উত্তলন বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে ক্রমাগত।
কোন ফ্রিল্যান্সিং কাজের আয় বেশি
যেমন ২০ ঘন্টা সময়ের কাজে ঘন্টা সময় করা সম্ভব হয়। এজন্য মাইক্রোসফট সময় কম লাগে। স্বল্প সময় প্রচুর আয় করতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী তারা এক্সেল নিয়ে কাজ করতে পারে এতে দক্ষতা ও অর্থ সবে বাড়ে।
প্রত্যাশের বাইরে ক্লায়েন্টকে কার্ড ডেলিভারি দিন
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সবথেকে ডিমান্ড ডেবল সেক্টর কোনটি। আপনি যদি আপনার ক্লাইন্ট যেভাবে অনুরোধ করছেন ঠিক সেই ভাবে আপনার কাজ ডেলিভারি করছেন এটি একটি প্রত্যাশা জায়গায় হিসেবে বায়ার আপনাকে মূল্যায়ন করছেন।
আমি ১২০০ শব্দের মধ্যে একটি ব্লগ লেখার কাজ পেলাম সেখানে ১৫ শব্দ নিয়ে আমি ক্লাইন্টকে ডেলিভারি দিলাম করেছেন ক্লায়েন্ট এর কাজ মন দিয়ে এবং তার ভাষ্যমতে অনেক স্থানে এডিট করছেন এটি করতে পারলে আপনার ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করা সফলতা পাবেন।
আপনি আপনার পেশাদার নেটওয়ার্ক তৈরি করুন
আপনি আপনার প্রথম ক্লায়েন্ট খুঁজুন
একজন ক্লায়েন্ট এর কাছে একটি প্রস্তাবনা লিখতে তোর কথার সাথে লিখতে হবে। আপনাকে লিখার ক্ষেত্রে নিজেকে চিন্তা ভাবনা করে লিখতে হবে। প্ল্যান্সার হিসেবে ক্লাইন্টকে কিভাবে কে চাকরি দেওয়া যায় তা খুঁজে বের করতে হবে। এ ব্যাপারে আপনাকে প্রাসঙ্গিক কভার লেটার তৈরি করে পাঠাতে হবে যাতে করে প্রাসঙ্গিক দক্ষতা ও কথা হাইলাইট থাকে।
আপনি চাইলে পার্টটাইম ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন
পার্টটাইম ফ্রি লাঞ্চিং করার জন্য আপনাকে প্রথমে নিশ্চিত হতে হবে প্লানচিং আপনার জন্য সঠিক রিয়ারের কিনা। তবে এটি পার্ট টাইম করার চেষ্টা করুন। প্রথমে ছোট ফ্রিল্যান্সলিক গুলোকে করে প্রতিদিন এক ঘন্টা ব্যয় করুন। আর লিখে নিন ফ্রিল্যান্সিং এর ওপর আর যখনই আপনি বড় প্রকল্পগুলো মোকাবেলা করার জন্য আপনাকে প্রস্তুত করেছেন। তবে পূর্ণ সময়ে আপনার প্লানচিং করা উচিত।
আপনি নিজের জন্য প্রোফাইল তৈরি করুন
নিজের উল্লেখযোগ্য প্রোফাইল তৈরি করুন। যাতে আপনার দক্ষতা অভিজ্ঞতা বিশেষ জ্ঞান অর্জনের তালিকা তৈরি করুন এবং তাতে ব্যাখ্যা করুন আপনি এ কাজের জন্য একটি এবং সেখানে সংক্ষেপে কিছু কাজ একটি সুন্দর প্রোফাইল তৈরি করুন গ্রাফিক্স ডিজাইন বা আর্টিকেল রাইটিং যাই করুন না কেন ফ্রিতে করে আপনি দেখানোর জায়গা তৈরি করুন।
আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিংয়ে আপনি আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি করুন
আপনি একজন দক্ষ ব্লগার হিসেবে নিজেকে তৈরি করতে আপনাকে একজন ভালো আর্টিকেল লিখার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে যা আপনাকে ভালোভাবে লেখার কৌশল ও নিবন্ধনগুলির জন্য যোগ্য করে গড়ে তুলতে হবে। এজন্য প্রচুর ভয় ইউটিউব চ্যানেলের সাবস্ক্রাইব এবং দক্ষতা ও সাথে সম্পর্কিত কাজ গুলি বেশি বেশি পড়তে হবে। নিজেকে পড়ায় তো করে তুলতে হবে।
নিজের কাজ নির্দিষ্ট করা
ফ্রিল্যান্সাররা নিজেরা নিজেদের কাজ নির্দিষ্ট করতে পারে এবং তাদের কাজে ধরন দক্ষতা ক্লায়েন্টদের প্রয়োজনীয়তা মেটাতে পারে। এটি তাদের দ্বারা বেছে নেওয়া প্রকল্পের মৌলিক মূল্য তৈরি করতে সাহায্য এবং আবেগ তৈরি করে নিজেরা উন্নত করতে পারে।
অনুভূতি ও প্রবৃদ্ধি
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ করার মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সাররা নতুন প্রজন্মের সাংস্কৃতি এবং সৃষ্ট ভূমি অনুভূতি করতে পারে তারা বিভিন্ন বিষয়ে কাজ করতে পারে একই সঙ্গে বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করতে পারে এটি তাদের ক্যারিয়ারের একটি বাড়ানোর উপায় হতে পারে।
পেশাদার উন্নতি ও সহীত্য
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে ডিমান্ড ডেবল সেক্টর কোনটি। ফ্রিল্যান্সাররা নিজেদের কাজের পাশাপাশি নতুন দক্ষতা উন্নতি করতে পারে এটি প্রয়োজনীয়তা দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করতে সাহায্য করে এটি পেশাদার উন্নতি ও সহিত তৈরি করতে সাহায্য করে ক্যারিয়ারের মাধ্যমে বৃদ্ধি হতে সাহায্য করতে পারে একটি নতুন বিশ্বের পরিষ্কার বাঁচানোর জন্য অপরিসীম মৌলিক যোগাযোগ ব্যবস্থা করে তাদের কাজ করতে গঠন হতে পারে বৃদ্ধি প্রাপ্ত করতে সক্ষম হয়।
ব্যক্তিগত পরিষেবা ও ক্রিয়াশীলতা
ফ্রিল্যান্সাররা প্রতিদিন কাজের তাদের নিজস্ব গবেষণা দক্ষতা স্তর উভয়ের উচ্চ রেখার চারিদিকে যেতে পারে ক্রিয়াশীলতা ও ব্যক্তিগত পরিষেবা নিজেদের ক্যারিয়ার উন্নত হতে সাহায্য করে তারা নিজেরা নিজেদের ব্র্যান্ড হতে পারে তাদের মাধ্যমে ব্যক্তিগত পরিষেবা অফার হতে পারে।
ইউফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস
মার্কেটপ্লেস ও ফ্রিল্যান্সিং সাইড গুলো মূলত বায়ার ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে সংযোগ স্থাপন কারি একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। এসব সাইট গুলোতে বিষের নানান প্রান্তের বায়াররা তাদের প্রয়োজনীয় কাজ তোমার জন্য ওই কাজটিতে অভিজ্ঞ ও দখো ফ্রিল্যান্সার খুঁজে থাকে মার্কেটপ্লেস পুরো ব্যাপারটা ঘটে সুসংগঠিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে।
ফ্রিল্যান্সার হতে যা যা প্রয়োজন
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে দেওয়ান ডবল সেক্টর কোনটি। একজন ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে কোন কোন দক্ষতা কাজে লাগে। এবং সেই দক্ষতা সম্পর্কে জানা দক্ষতা গুলো অর্জন করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান আর যদি না জেনে চেয়ে ফ্রিল্যান্সিং হতে গেলে কোন দক্ষতা কাজে লাগবে তাহলে আপনার কাজ শুরু করাটা বেশ কঠিন হবে তার ওপর ভিত্তি করে আপনাকে কাজ দেওয়া হবে।
কিভাবে পারিশ্রমিক পাবেন
অনলাইনে কাজ করার অর্ধ উপার্জন করার পরে সঠিক জ্ঞান না থাকলে নানান কারণে প্রতারিত হয়ে অর্থ হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনা আছে। ইন্টারনেট কিন্তু খুব নিরাপদ কোন জায়গা নয় তাই সঠিক পদ্ধতি না জানলে খুব সহজে আপনি বোকা বনে যেতে পারেন ক্লাস গুলোর পেমেন্ট শুনে গেলে জানা যায়। সেগুলো কোন কোন ধরনের পেমেন্ট করে থাকে।
অতিরিক্ত কাজের কারণে শারীরিক সমস্যা
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ড ডেবল সেক্টর কোনটি। দেখা যায় অনেকে আছে যারা ঘুম থেকে উঠে কম্পিউটারে বসেন আর ঘুমানোর আগে কম্পিউটারে ছাড়েন। এই সব মানুষদের নানা ধরনের শারীরিক জটিলতা দেখাতে পারে। ব্যাক পেইন, মাইগ্রেনের সমস্যা, চোখের সমস্যা, দেখা দিতে পারে। তাই সব সুবিধা অসুবিধার কথা চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিন কী করবেন। আপনার যদি একটি স্মার্টফোন, কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ ইংরেজি ভাষা জ্ঞান নতুন কিছু শেখার মন-মানসিকতা ও ধৈর্য থাকে তাহলে আপনিও হয়ে যেতে পারেন একজন ফ্রিল্যান্সার।
যারা এ পথে না আসলে ভালো করবেন
- সব সময় চিন্তা করে ফ্ল্যানচিন করে কত আয় করা যায়
- যারা সহজে আয়ের পথ খুঁজছেন
- যারা চাকরি বা অন্য পেশার পাশাপাশি সাইড ইনকাম হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং কে ভাবছেন
- যারা মনে করছেন শেখা শুরু 15 দিন আর এক মাসের মধ্যে টাকা আয় করবেন
- যার ফ্রিল্যান্সিংকে খুব সহজভাবে
ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কিছু ভুল ধারণা
- ট্রেনিং সেন্টারে গেলে সফল হওয়া যায়
- ফ্রিল্যান্সিং করা খুব সহজ দিনে দুই ঘন্টা সময় দিলে হাজার টাকা
- ফ্রিল্যান্সিং মানে এস ইও
- ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে আইটি ওরিয়েন্টেড ফিল্ডে কাজ করতে হয়
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url