মোবাইল দিয়ে ফ্রিলান্সিং কিভাবে শিখবো

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবেত্রে শিখবো এই প্রশ্নটা যে ফ্রিল্যান্সিং করেনি, তাদের সকলের জানার আগ্রহ রয়েছে। কারণ কর্ম ক্ষে নতুন সুবিধা পাওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সিং মোবাইলের মাধ্যমে শিখার সুযোগ তৈরি করাটা বেশি জরুরী।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিলান্সিং কিভাবে শিখবো


ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে বহুল আলোচিত একটি কাজের মাধ্যম। ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসে ইনকাম করা সম্ভব হয়। তাই মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা এবং ফ্রিল্যান্সিং শেখার প্রস্তুতি কেমন হবে এই বিষয়ে জানতে চাই অনেকেই। 

পেজ সূচিপত্র: মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো 

ফ্রিল্যান্সিং কি জেনে নিই

অনলাইন থেকে আয় করার মাধ্যম হলো ফ্রিল্যান্সিং। এটি এমন পেশার যে এটার মাধ্যমে মানুষ অনলাইন থেকে উপার্জন করে কাজ করে। আর এটিও সাধারণ চাকরির মতোই উপার্জন করার টপিক বিভিন্ন ধরনের। আপনার স্বাধীন মতো কাজ করতে পারবেন। এক কথায় বলা যায়, গতানুগতির চাকরির বাইরে নিজের ইচ্ছে মত কাজ করার স্বাধীনতা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং।

যেমন কেউ ব্যবসা কে পেশা হিসেবে নেন তারা হলেন ব্যবসায়ী, যারা চাকুরী করেন তারা হলেন চাকরিজীবী, মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করে তারা হলেন মৎস্যজীবী, ঠিক তেমনি ফ্রিল্যান্সিং হল এক ধরনের পেশা। যারা ফ্রিল্যান্সিং করেন তাদের বলা হয় ফ্রিল্যান্সার। আর যারা নিজের মেধা ও দক্ষতা অনুযায়ী কাজ করে আয় করে থাকেন। ফ্রিল্যান্সিং কে আবার স্বাধীনভাবে কাজ করা পেশা ও বলা হয়ে থাকে। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো, ফ্রিল্যান্সিং একটি স্বাধীন পেশা। মোবাইল, কম্পিউটার যেকোনো ভাবে ফ্রিল্যান্সিং করা সম্ভব। যেহেতু নিজের ইচ্ছামতো নিজের পছন্দের কাজ খুঁজে করার মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব সেজন্য বেশিরভাগ মানুষই নিজের পছন্দের তালিকায় ফ্রিল্যান্সিংকে জাইগা দিয়েছে।এজন্য বিভিন্ন উপায়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায় সকলেরই আকাঙ্খিত বহুল প্রশ্ন। 

মানুষের পেশা হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের দুনিয়া অনেক বড়। এখানে বিভিন্ন ধরনের কাজেই ভার্সন রয়েছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের। ফটোগ্রাফি, বিভিন্ন ধরনের কন্সট্রাকশন,ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাছ থেকে শুরু করে অফিসিয়াল বিভিন্ন ধরনের কাজই ফ্রিল্যান্সিংয়ে রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য ফিক্সড কোনো কোন কোম্পানির আন্ডারে থাকা লাগে না। 

কোন নির্দিষ্ট নিয়ম নীতি নেই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজে। এতে যা ইনকাম হবে তা পুরোটাই আপনার। এভাবে স্বাধীন পেশাতে কাজ করলে কোন লস নেই। তাই আপনি যে পেশায় ফ্রিল্যান্সিং করতে চান না।কেন আপনি নিজের দক্ষতাকে বাড়িয়ে তুলে ক্লাইন্টকে খুশি করে তার চাওয়ার অধিক কাজ করে দিতে পারেন এতে খুশি হবে এবং নিজেও বেশি কাজ পাবেন। ক্লায়েন্টের এর কাছে বিশ্বস্ত হয়ে যাবেন। 

এই সহলভ্যতা এবং পছন্দের কাজ করা স্বাধীনতার জন্য অনেক মানুষই ফ্রিল্যান্সিং করতে আগ্রহী হয়।শেখার জন্য প্রথমেই ফোন দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায় সেটা জানতে চাই অনেকেই।সেজন্য আমরা আপনাদেরকে আজকে বিভিন্ন ধরনের সেক্টরে কিভাবে খুব সহজে বা কিছু টাকা খরচ করে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন এটাই এই পোস্টে জানাবো। 

ফ্রিল্যান্সিং শেখার আগে সবার প্রথমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে কোন সেক্টরে কাজ করতে চান বা আপনার দক্ষতা কোন ধরনের কাজের মাধ্যমে বিকাশিত হবে তা আপনাকেই বের করতে হবে। এবং জানতে হবে নিজের কোন কাজ করতে আপনার ভালো লাগে বা পড়াশোনা কোন দিকে সবকিছু অপর ভিত্তি করেই আপনি একটি নির্দিষ্ট বিষয় পছন্দ করতে পারেন। 

একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপরে আপনার ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য পেইড বা অন পেইড কোর্সগুলো করলে অবশ্যই কাজে মেনে পড়া জরুরী। তাই বলা যায় আপনি কোন ধরনের কাজের ওপর ফ্রিল্যান্সিং করবেন তা জানার জন্য আপনাকে যে বিষয়গুলো থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে সেগুলো হল -

  •  বয়স ও আপনি কোথায় আছেন এবং আপনার পেশা কি।
  • আপনি আপনার বাড়িতে বসে কাজ করবেন নাকি ফিল্ডে কাজ করবেন। 
  •  আপনার এডুকেশনাল ব্যাকগ্রাউন্ড কোন দিকে 
  •  আপনার কোন ধরনের কাজে দক্ষতা রয়েছে। এডিটিং, রেন্ডারিং, ফটোগ্রাফি। 
  •  আপনি যে ধরনের কাজ পছন্দ করেন সেই কাজ করে নিতে হবে। 
  •  ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য কোন কাজগুলো সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন বর্তমানে।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং এর সীমাবদ্ধতা 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে। এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সীমাবদ্ধতা ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ মোবাইলের মাধ্যমে শিখে কাজ করে বেশি কিছু সুবিধা থাকলেও এর কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। যেমন ল্যাপটপ, কম্পিউটার থাকলে এধরনের সমস্যা হয় না।এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-

  •  ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে অনেক ধরনের কাজ করা যায়। মোবাইলে খুব বেশি কাজ করা সম্ভব হয় না। 
  •  মোবাইলে খুব বেশি টুল এক্সটেনশন নেই  যার কারনে সব কাজ মোবাইলের মাধ্যমে করা সম্ভব হয় না। 
  •  মোবাইলের মধ্যে কাজ করতে বেশি মনোযোগ ধরে রাখা সম্ভব হয় না। মোবাইলে কাজ করতে গেলে কোনটেক্স, ভিডিও, ফোন কলের জন্য কাজের প্রতি ফোকাস নষ্ট হয়ে যায়। 

ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে সর্বোচ্চ আয়

নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বেশি ইনকাম করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা সর্বনিম্নর ১০ ডলার আবার কেউ কেউ এর থেকে বেশিও এক মাসের ইনকাম করে থাকে। আপনি কোন সেক্টরে কাজ করতে চান এবং কোন বিষয়ে তা নির্ভর করবে আপনার উপর আর আপনার দক্ষতা অনুযায়ী আপনার ইনকাম নির্ভর করবে আপনার ওপর। ইনকাম করলেও যখন তার দক্ষতা বাড়বে তখন সে 100 ডলার বা তার বেশিও হতে পারে তবে আপনি যত কাজ করবেন আপনার ইনকাম তত বাড়বে।

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ধাপ

এ বিষয়ে আমরা ওপরে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। তাও সংক্ষেপে বলতে হয় তবে প্রথমে নিজের দক্ষতা এবং যে কাজের প্রতি ইচ্ছা তৈরি হবে সে কাজের বিষয়ে প্রথমে প্রশিক্ষণ নিতে একটি পেশাদারী প্রোফাইল তৈরি করার মাধ্যমে এক ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ কাজের প্রস্তাব পাঠানো এ কাজের প্রধান ধাপ।

ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে সহজ কাজ 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো।ফ্রিল্যান্সিংএ সব চেয়ে সহজ কাজ বলতে আপনি যে কাজটি করে সবচেয়ে আনন্দ পাবেন সেটি। তবে মিডিয়াম ম্যানেজমেন্ট কপিরাইটার হওয়া অপেক্ষাকৃত অন্য কাজের থেকে সহজ। লাঞ্চিং হচ্ছে নিজের ইচ্ছায় নিজের পছন্দ মত কাজ করা  

আর্টিকেল রাইটিং করে আয় 

আপনার যদি লেখালেখির প্রতি আগ্রহ থাকে তাহলে আপনি আর্টিকেল রাইটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। আমরা যেহেতু মোবাইল দিয়ে চ্যাট করতে পারি তাই তুমি চাইলে এটি দিয়ে আর্টিকেল রাইটিং সার্ভিসও দিতে পারবেন। 

বর্তমান সময়ে প্রতিনিয়তই ইন্টারনেটের নতুন ওয়েবসাইট তৈরি হচ্ছে। একটি ওয়েবসাইট পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজন আর্টিকেল। যার ফলে আপনার যদি লেখালেখি করতে ভালো লাগে তবে আপনিও চাইলে আর্টিকেল রাইটিং করে আপনার অনলাইনে আয় করা শুরু করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লাস গুলোতে প্রতিনিয়ত এ আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ বেড়েই চলেছে। 

ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় 

হিন্দি ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে। ইনস্টাগ্রাম  মার্কেটিং এর মাধ্যমে আই বর্তমান সময়ে এসে যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর পাশাপাশি মোবাইল দিয়ে প্যাসিভ ইনকাম ও করতে চান তাহলে আপনার জন্য বেস্ট অপশন হচ্ছে ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং। এই মার্কেটিং কাস্টে আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সকল কিছু আপনি আপনার মোবাইল দিয়েই করতে পারবেন। আপনি যদি ইনস্টাগ্রাম  ইতিপূর্বে ব্যবহার করে থাকেন তবে খেয়াল করলে এটি তৈরি করা হয়েছে মোবাইলে ব্যবহার করার জন্য। যার ফলে প্রায় সকল টিচার শুধুমাত্র মোবাইল দিয়ে সুন্দর ভাবে ব্যবহার করা যায়। আপনি যদি ইনস্টাগ্রাম কাজ করতে চান তাহলে এটা মোবাইল দিয়ে করতে হবে। 

ইনস্টাগ্রাম মূলত একটি শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। যেখানে আপনি ইন্টারেস্টিং ছবি এবং শর্ট ভিডিও আপলোড করে ফলোয়ার করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে এসে ইনস্টাগ্রাম প্রচুর জনপ্রিয় পেয়েছে। ফলে বিভিন্ন কোম্পানি ও পাচ্ছে তাদের প্রচারণা নিয়ে যেতে ইনস্টাগ্রামে। প্রতিনিয়ত ইনস্টাগ্রাম মার্কেটিং এক্সপার্ট দের চাহিদা বেড়ে চলেছে। যাদের ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট এর ফলোয়ার বেশি আছে তারা বিভিন্ন উপায় ইনকাম করে। যদি আপনিও ইনস্টাগ্রাম এর দক্ষ মার্কেটের হতে পারেন তাহলে প্রতিদিন মিনিমাম ৫০০ ডলার বা তারও বেশি ইনকাম করতে পারবেন। এটা মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব। 

এফলিট মার্কেটিং করে আয় 

মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ উপায় এর মাধ্যম হলো এফিলেট মার্কেটিং করে আয়। অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে মোবাইল ফোন দিয়ে শিখবো কিভাবে। আপনি আপনার হাতে রাখা মোবাইল দিয়ে খুব সহজে করতে পারবেন। অ্যাসিলি ইট মার্কেটিং করতে আপনার ল্যাপটপ প্রয়োজন নেই। আপনি প্রতিদিন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, এ সকল জায়গায় বিনোদন নিতে যে সময়টা ব্যয় করেন সে কয়েক সে সময়টা আপনি যদি এক মার্কেটিংয়ে দিয়ে থাকেন তাহলে প্রতি মাসে আপনি ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন মোবাইল দিয়ে। 

ফেসবুক নিজের পার্সোনাল সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট, ইউটিউব, সব জায়গায় আপনি এক মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন এফিলিয়েট মার্কেটিং হলে সেই প্রক্রিয়াজের মাধ্যমে একজন যা অন্য ব্যক্তি বা কোম্পানি পূর্ণ বিক্রি করে দেওয়ার জন্য উপার্জন করে এখানে একটি কে মার্কেটিং করে এবং তাদের প্রতিটি বিক্রয় করে লাভের একটি অংশ উপার্জন করে। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং 

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো। আমাদের সবার ধারণা ফ্রিল্যান্সিং করতে ভালো মানের কম্পিউটার বা ল্যাপটপের প্রয়োজন হয়। আসলে ব্যাপারটা এরকম না। তার মধ্যে অনেক কাজ রয়েছে যেগুলো আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে করতে পারবেন যদি আপনার ইচ্ছা শক্তি থাকে এবং কাজটি করার ইচ্ছে থাকে। 

মোবাইল দিয়ে ব্লগিং 

মোবাইল দিয়ে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো মোবাইলে ব্লগিং করা। ব্লক মানে আপনি আপনার নিজের বা অন্যদের ওয়েবসাইটে কনটেন্ট লিখবেন। যেটা মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব। 

মোবাইল দিয়ে গ্রাফিক্স ডিজাইন 

শুধুমাত্র কয়েকটা মোবাইল অ্যাপস রয়েছে যেগুলো দিয়ে আপনি মোটামুটি লেভেলের ইমেজ বানাবো ডিজাইন করতে পারবেন। তবে প্রহসনালি গ্রাফিক্স ডিজাইন মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব নয়। মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করবো।মোবাইল দিয়ে ডিজাইন করার লোগো আপনি অনলাইন মার্কেটপ্লাসে বিক্রি করতে পারবেন। মোবাইল দেবেন গ্রাফিক্স ডিজাইন করা যায়।

ওয়েব ডিজাইন 

ওয়েব ডিজাইন শেখার বেসিক হলো হিট মেল, সিএসএস, যা আপনি মোবাইল দিয়ে খুব সহজে পারবেন। তবে এডভান্স লেভেলের ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে হলে আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার  ল্যাপটপ প্রয়োজন হবে। 

ফেসবুক বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং গ্রুপ 

ফ্রিল্যান্সিং শিখবো কিভাবে। মার্কেটিং, কপি পোস্ট, প্রডাক্ট ক্রয়, বিক্রয় বিভিন্ন গ্রুপ এ কাজে যুক্ত হাজারো ফ্রিল্যান্সার। মোবাইল দিয়ে ফেসবুকে গ্রুপ খুঁজে এড হয়ে। সে গ্রুপে যোগ দিন অনেক মানুষ পাবেন যারা মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শিখিয়ে আপনি তাদের টিমে কাজ করার সুযোগ করে দিবে। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিলান্সিং কিভাবে শিখবো

আপনার প্রয়োজন নেই এমন জিনিস বিক্রি 

আপনি যদি বাড়ির চারপাশে কিছু বিশৃঙ্খলা পড়ে থাকে আপনার ফোন থেকে অথবা উপার্জনের একটি সহজ উপায় রয়েছে অনেক ৬ মাসের নিয়ম এরপর পরামর্শ দেন যদি আপনি গত ছয় মাসে ব্যবহার না করে থাকেন এন্ড বাদ পড়েন না, তাহলে আপনি সম্ভবত এটি থেকে মুক্তি পেতে নিরাপদ।

অনলাইনে বিক্রয়ের জন্য আপনার প্রেম গুলিয়ে তালিকাভুক্ত করুন সেগুলি বিক্রয় হয় তখন আপনাকে অর্থ প্রদান করা হয়। আপনার ফোনে আপনার পুরানো জিনিস বিক্রি করার জন্য কিছু সেরা বিকল্পর মাধ্যম রয়েছে। 

  • ফেসবুক মার্কেট প্লাস
  •  লোকাল ফেসবুক বারগিন গ্রুপ

মনে রাখবেন আপনি যে আইটেম গুলো বিক্রি করছেন তা দেওয়ার জন্য আপনি যদি স্থানীয় কিরে তাদের সাথে দেখা করেন তবে সর্বদা একটি নিরপেক্ষ, নিরাপদ অবস্থান বেছে নিন। 

অতিরিক্ত আয়ের জন্য বিনিয়োগ করুন 

আইনস্টাইন চক্রবৃদ্ধি সুদকে বিশ্বের অষ্টম আশ্চর্য বলে অবহিত করার একটি কারণ রয়েছে।আপনি বিনিয়োগ অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারেন এবং যে ট্রেডিং এ আপনার হাত চেষ্কটা করতে পারেন। যাইহোক, এটির জন্য দক্ষতা এবং সময়ের প্রয়োজন কারণ আপনাকে অবশ্যই এটি সিকিউরিটি যখন কিনবেন এবং বিক্রি করতে হবে তা নির্ধারণ করতে আপনাকে অবশ্যই বাজারগুলি নিরীক্ষণ করতে হবে। 

একটি বয়স্ক্রিয় সঞ্চয় এপ্লিকেশন আর ও আসিফ পদ্ধতির প্রস্তাব করে। অ্যাকনের মত রাউন্ড এ্যাপ অ্যাপগুলি আপনার ব্যাংক একাউন্টের সাথে লিংক করে আপনার ডেবিট কার্ডের কেনাকাটা গুলি নিকটতম ডোলারে পৌঁছে দেয়। এক্সচেঞ্জ -ট্রেডেড তহবিলের একটি পোর্টফোলিওতে বিনিয়োগ করা হয় যাতে আপনি সহজেই অটোপাইলটে সম্পদ বৃদ্ধি করতে পারেন। 

আরো পড়ুনঃ ভিডিও  দেখার মাধ্যমে টাকা ইনকাম 

আপনি যদি আপনার ফোনে ভিডিও দেখেন তবে আপনি আপনার সময়ের জন্য অর্থ প্রদান করতে পারেন। স্বাগবুচক্স ব্যবহারকারীদের ভিডিও দেখতে এবং গেম খেলা সমীক্ষা নেওয়ার মতো সম্পর্কে জানতে অন্যান্য ছোট কাজগুলি সম্পূর্ণ করার জন্য অর্থ প্রদান করে। অনলাইনে বা দোকানে কেনাকাটা করার সময় ও নগদ ফেরত পেতে পারেন।

ভিডিও দেখে অর্থ উপার্জনের জন্য লাভজনক বিকল্প নাও হতে পারে। কিন্তু এর জন্য কোন বিশেষ দক্ষতা বা কলেজ ডিগ্রি প্রয়োজন হয় না, এটি অতিরিক্ত নগদ জনের একটি সহজ বিকল্প হিসেবে তৈরি করে। 

আপনার ছবি বিক্রি 

আপনি যদি ভালো ছবি তুলতে পারেন তাহলে আপনি আপনার হাতে থাকা ফোনটি দিয়ে ছবি ছবি উঠিয়ে বিক্রি করতে পারেন। তাহলে আপনি ফোপ এবং শাটারস্টকের মতো স্টক ফটো ওয়েবসাইট গুলিতে বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো। আপনাকে আপনার থেকে আপনার ছবি আপলোড করতে এবং ব্র্যান্ডের কাছে বিক্রি করতে দেয়।আপনি বাণিজ্য ব্যবহারের জন্য আপনার ফটোগ্রাফির লাইসেন্স দেন এবং বিনিময়ে, সেগুলি বিক্রয়কারী ব্যান্ডের কাজ থেকে অর্থ প্রদান সংগ্রহ করে। সাটারস্টক একইভাবে কাজ করে, যাতে আপনি আপনার ফটোগুলি আপলোড করতে পারেন এবং কেউ সেগুলি ডাউনলোড করলে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

টিকটক একাউন্ট থেকে ইনকাম

টিকটক একটি জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, আপনি যদি অনেক সময় ব্যয় করেন তবে আপনি আপনার উপস্থিতি নগদীকরণ করতে সক্ষম হতে পারবেন। টিকটক এ অর্থ উপার্জন করার অনেক উপায় রয়েছে। আপনি যে ধরনের সামগ্রী তৈরি করেন তার ওপর নির্ভর করে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। 

আপনি আপনার মালিকানাধীন ওয়েবসাইট বা ই- কমার্স স্টোরে ট্রাফিক চালাতে টিকটক ব্যবহার করতে পারেন। মনে রাখবেন আপনাকে প্রথমে একটি শালীন অনুসরণ তৈরি করতে হবে, তাই এটি দ্রুত অর্থ উপার্জনের উপায় নাও হতে পারে। কিন্তু টিকটক নির্মাতারা তাদের চ্যানেল থেকে প্রচুর করছে।

গেম খেলে টাকা ইনকাম 

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম। আপনি যদি আপনার ফোনে গেম খেলতে উপভোগ করেন তবে কেন আপনার প্রচেষ্টার কোন কিছু অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করবেন না। আপনার মোবাইল ডিভাইসে গেম খেলার জন্য মিস্টপ্লের মতো অ্যাপ আপনাকে পুরস্কৃত করে। যখন এই অ্যাপটি ডাউনলোড করেন এবং এটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করেন আপনি আপনার খেলার সময় এর জন্য এক মধ্যস্থ মুদ্রা উপার্জন করতে পারেন। 

আরেকটি অ্যাপ যা আপনাকে গেম খেলতে অর্থ প্রদান করে। ইনবক্স ডিলস আপনি এটির অ্যাপের মাধ্যমে সমীক্ষা করে অংশদার খুচরা বিক্রেতা দের কাছে নগদ অর্থ উপার্জন করে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে নগদ অর্থ উপার্জন করে সামান্য অতিরিক্ত উপার্জনিত অর্থ করতে পারেন। আপনি আপনার ফোনে ভিডিও গেম খেলে। 

পেইড প্রমোশন 

হাজার হাজার রেফার থাকলে বিশ্বের অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোর মাদার টেলিগ্রামে ও পেট প্রমোশনের কাজ করা যায় যা মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব। এর জন্য নিজের চ্যানেল বা গ্রুপকে সবসময় একটিভ রাখতে হয়। বিভিন্ন কনটেন্ট ভরপুর একটা গ্রুপে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান হওয়ার হামেশাই টাকা দিয়ে নিজের বিজ্ঞাপন করাতে চাইবে। 

 মোবাইল দিয়ে রেফারেল ইনকাম 

অনলাইনে এমন অনেক অ্যাপ রয়েছে যেগুলো রেফারেল করার মাধ্যমে টাকা আয় করা যায়। যেহেতু কমপক্ষে পাঁচ হাজার সদস্য নিয়ে গ্রুপ খোলা হয়েছে, সেই গ্রুপে এগুলো মাধ্যমে লিংক থেকে সার্ভিস নিয়ার মাধ্যমে দিলে মেম্বাররা সেই লিংক থেকে সার্ভিস নিবে। এবং রেফারেল আইডি তার একাউন্টে পাবে লাভের টাকা। 

ইউ আর এল শটনার

মোবাইল দিয়ে ফেলেছি অনলাইন টাকা ইনকাম করার সাইট। অনেক সময় দেখা যায় কোন একটা ভিডিও দেখতে গেলে অন্য আরেকটা বিজ্ঞাপন চলে আসে আগে। এতে সেই চ্যানেলের বা ভিডিও দাতা বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠান থেকে লাভবান হয়। এরকমই এক পদ্ধতি হচ্ছে ইউআরআল শর্টনার।এটি হচ্ছে কোন একটা নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটের লিংক সাধারণত শর্ট করে আনা। শতকরার জন্য এখন ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইট আছে। আর সেই সাইডগুলো থেকে লিংক ছোট করে নিয়ে কনটেন্ট এর সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। যাতে কনটেন্ট লিঙ্কে ক্লিক করলে নির্দিষ্ট বিজ্ঞাপন সামনে আসবে। আর অন্য কোন সাইডে প্রবেশ করবে। কিভাবে মিলবে লাভ অংশ। 

ইউটিউব 

মোবাইল দিয়ে ইউটিউবিং করে অনেক ভালো অংকে টাকা ইনকাম করতেছে অনেক ইউটিউবাররা। তাদের মধ্যে অনেকেই হাতে থাকা মোবাইল  দিয়ে শুরু করে। তাদের মধ্যে অনেকে বড় ইউটিউবার হয়েছে এমন হাজারো প্রমাণ আছে। প্রথমে হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে একটি চ্যানেল ক্রিয়েট করেপরে অনেক যেকোনো একটি নিঃশেষ সিলেক্ট করে তারপরে কাজ শুরু করে তারা এখন অনেক বড় ইউটিউবার এবং বেশি ইনকাম করতেছে তারা এত পরিমাণে বেশি ইনকাম করছে।

বর্তমানে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় পেয়েছে ফ্রিল্যান্সিং 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখব কিভাবে। বর্তমানে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলোর মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং অন্যতম। অনলাইনের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ ছাড়া বিকল্প করা যায় না। জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসে বা বাংলাদেশের লোকাল মার্কেটে ডিজিটাল মার্কেটিং কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। 

ফ্রিল্যান্সিং এর আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান বেশি 

ফ্রিল্যান্সিং বা ফ্রিল্যান্সার বাংলাদেশে ও পরিচিত শব্দ। এটি দেশের অনেক তরুণ আইসিটি বিভিন্ন বিষয় দক্ষ হয়ে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে দেশে বসে বিদেশি গ্রাহকের জন্য কাজ করছে। এবং বিদেশি মুদ্রা দেশে আনতে সক্ষম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং করে। 

মোবাইল দিয়ে ফ্রিলান্সিং কিভাবে শিখবো


একজন ফ্রিল্যান্সার এর মাসিক আয় 

সাধারন ডেভেলপার একজন ফ্রিল্যান্স ডেভেলপার আনুমানিক $100,000 বার্ষিক বেতন সহ $50-60 আয় করে। মোবাইল ডেভেলপার গড়ে মোবাইল অ্যাপ ডেভলপার প্রতি ঘন্টায় ফ্রিল্যান্সার রেট $55-65 পড়ে যার বার্ষিক বেতন $100,000 

আরো পড়ুয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখব কিভাবে। এমন প্রশ্ন সকলের মনে। তবে নতুন ফ্রিল্যান্সিংদের জন্য জনপ্রিয় মার্কেট প্লাস। আপওয়ার্ক, ফাইবার, ফ্রিল্যান্সার ডটকম, পিপল পার আওয়ার এবং গুরু ডট কম এমন পাঁচটি ফ্রিল্যান্সিং সাইট যা নতুনদের জন্য মার্কেটপ্লেস হিসেবে খুবই উপযুক্ত। নির্ভরতার দিক থেকে বলা যায় সেবা মানের জন্য অধিকাংশ অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সাররা এই পাঁচটি সাইটকে নতুনদের ব্যবহারের উপযোগী বলে পরামর্শ দেয়।

আরো পড়ুন: নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস 

মোবাইল দিফ্রিল্যান্সার নাকি ফাইবার কোনটা ভালো 

নতুন ফ্রিল্যান্সার দের জন্য কোনটি ভালো ফাইবার বা ফ্রিল্যান্সার উভয়ে ব্যবহারকারী বান্ধব বৈশিষ্ট্য এবং নতুনদের জন্য চমৎকার সুযোগ অফার করে। একজন শিক্ষানবিশের জন্য সর্বোত্তম পছন্দ গত পছন্দের নেমে আসে। আপনি যদি ক্লায়েন্টের অনুরোধে সাড়া দিতে পছন্দ করেন, তাহলে ফ্রিল্যান্সার একটি চেষ্টার মূল্য হতে পারে। 

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর গুরুত্ব 

নিজেকে স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলার জন্য ফ্রিল্যান্সিং শেখা উচিত। পেটে পড়াশোনার পাশাপাশি নিজেকে দক্ষ ও চাকরির যোগ্য করে তোলার জন্য ফ্রিল্যান্সিং শেখে শেখা উচিত বলে মনে করে সবাই। পড়াশুনা চলাকালীন নিজেকে সাবলঙ্গে করে তোলা নিজের খরচ নিজে বহন করতে অর্জন করার জন্য ফ্রিল্যান্সিংকে বেশির ভাগ মানুষ বেছে নিয়েছে।

নিজেকে প্রযুক্তির দিক থেকে অন্যদের থেকে অনেক এগিয়ে রাখতে সাহায্য করে ফ্রিল্যান্সিং। বিদ্যালয় এর গণ্ডি পার হয়ে ওর চাকরি পেছনে দৌড়ানোর প্যারা মাথায় না নেওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সিং শেখা উচিত। তবে আমি বলছিনা ফ্রিল্যান্সিং করলে চাকরি প্রয়োজন নেই চাকরির অবস্থান সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ। তবে পুরোপুরি সমাজে বেকার হাস্য- ট্যাগ না পেতে চাইলে ফ্রিল্যান্সিং শেখা উচিত বলে মনে করি।

সামাজিক দায়িত্বও পালন করে 

ফ্রিল্যান্সারদের কাজকর্মে একটা বিষয় চোখে পড়ে। একা একা যখন সফল হয় মানুষের তরুণদের সম্পৃক্ত করেন এই কাজে। এবং তাদের আয়ের পথ তৈরি করে দেন। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের প্রথমে শুরুতে কেউ সাপোর্ট করে না। সাফল্য অর্জন করার পরে আশেপাশে অনেককেই তখন পাওয়া যায়। আর অন্যদেরকেও এই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজে যোগদান করানো সম্ভব হয়। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা বেশি হলেও দুই তিন বছর আগে ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা ছিলো কম।

রাত জেগে সারাদিন কম্পিউটার নিয়ে থাকে কি যে করে এটা তো কোন চাকরি বা স্থায়ী ও কিছু নয় এর কাছে মেয়ে বিয়ে দেওয়া যাবে না এমন কথা শুনতে হয়েছে অনেক ফ্রিল্যান্সার কে তবে এখন সে অবস্থার অনেক পরিবর্তন হয়েছে। তবে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সাররা ও সামাজিক স্বীকৃতি পেয়েছে।

তাদের মধ্যে অনেকে মনে করে ফ্রিল্যান্সারাই আনতে পারে দেশের পরিবর্তন। এখন ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা বেশি কিন্তু দশ শতাংশ ভালো আয় করে। তথ্যপ্রযুক্তির নির্দিষ্ট বিষয় দক্ষ হতে হবে। ফ্রিল্যান্সার হতে হলে নির্দিষ্ট বিষয় দক্ষতার পাশাপাশি যোগাযোগের দক্ষ হতে হয়। 

বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করার সুযোগ 

ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে এক প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করা। বিভিন্ন দেশের ক্লাইন্টের সাথে কাজ করতে পারবেন। ক্ষেত্রে ক্লাইন্টবাগ প্রতিষ্ঠান নির্বাচন পুরোটাই আপনার উপর নির্ধারণ করবে। 

নিজের বেতন নিজে ঠিক করার সুবিধা 

ফ্রিল্যান্সিং করে সুবিধা নিজের বেতন নিজে বেছে নিতে পারবেন। প্রায় প্রত্যেক মার্কেটপ্লেস এর নিজের রেট নিজে নির্ধারণ করার সুযোপেমেন্টগ রয়েছে। আপনি যত বেতনে কাজ করতে চান সে অনুযায়ী কাজ পাবেন এখানে। এবং নিজের ইচ্ছামত কাজ করতে পারবেন। আপনার যে কাজটি সবথেকে ভালো লাগবে সে কাছ থেকে বেছে নিতে পারবেন। নিজে বেতন নির্ধারণ করতে পারবেন। 

শেষ কথা 

ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে একটি বড় আই এর মাধ্যম। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা অনেক আয় করছে। এসব প্রতিষ্ঠানে ও প্লাটফর্ম এ বাংলাদেশিরা কাজ করে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এদিক থেকে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা অনেক এগিয়ে আছে। এফ ফ্রিল্যান্সারে বিশ্বের শীর্ষে অবস্থান করছে বাংলাদেশের তরুণরা। নতুনদের জন্য এসব কাজ কঠিন মনে হতে পারে, তবে একটু ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করে দেখলে সবকিছু বুঝতে পারবে। 

প্রথমে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য করে যেতে হবে। কারণ ফ্রিল্যান্সার মার্কেটে বর্তমানে অনেক লোক কাজ করে যাচ্ছে। তাই কাজ পেতে ইটু সময় লাগতে পারে। আজ পাবেন না, এমন কিছু না, পাবেন তবে একটু দেরি হতে পারে। তবে একবার যদি একটি ভালোভাবে কাজ করে দিতে পারেন তাহলে ক্লায়েন্টদের সাথে পরিচিত হলে কাজ পাবেন। এভাবে আপনি এগিয়ে যেতে পারবেন। আশা করি ভালো লাগবে পোস্টটি। আপনাদের সুবিধার্থে পোস্ট লিখে থাকি তাই সঙ্গেই থাকুন।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url